মোবাইল ব্যাবহারের ফলে, দৈননন্দিন জিবনে আমরা যে সমস্যাগুলো তৈরী করছি-।
কিভাবে মোবাইল রেডিয়েশনে হার্ট এট্যাক বৃদ্ধি পাচ্ছেঃ
১৯৭৫ সালের পুর্বে যখন জাপান,জার্মান,আমেরিকা, এবং ফ্রান্স সহ সারা বিশ্বের উন্নত রাষ্টের উপরে গবেষনা চালিয়ে দেখা যায়,১৯৭৫ সালের পুর্বে উন্নত দেশগুলোতে হার্ট এট্যাক,কিডনী রোগ এবং ব্রেইন ক্যান্সারজনিত রোগী এতই কম ছিল যে, যার পরিমান কাউন্ট করার মত নয়। কিন্তুু ১৯৭৫ এর পরবর্তি সময়ে যখন মোবাইল ফোন বৃদ্ধি পেল, ঠিক তখন থেকেই এই রোগগুলো চরম আকার ধারণ করলো। ঠিক তখন থেকে এই রোগগুলো চোখে পরার মত দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে। বিশেষকদের গবেষণায় বর্ধিত এই রোগের হারের জন্য মোবাইল রেডিয়েশন ই দায়ী। এবং যারা ব্যাপকভাবে অসাবধানতায় অধিক সময় মোবাইল ব্যাবহার করছে তাদের ঝুকি ব্যায়বহুল ভাবে বেড়েই চলেছে।
যেমনঃ মোবাইল ফোন চালু অবস্থায় বুক পকেটে রাখলে,তা হার্টের উপর প্রভাব ফেলে। এবং এট্যাকের ঝুকি বেড়েে যায়।
আবার যদি ফোন চালু অবস্থায় কোমরে পাশে রাখা যায় তাহলে তার প্রভাব কিডনির উপরে পরে। তাছাড়া অধিক সময় কানের পাশে মোবাইল ধরে কথা বললেে,কানের স্নায়ুতন্তের সমস্যা হয়,ও কান স্তব্ধ হয়ে যায়। ফলে ঝিন ঝিন করে কান,কানের ভিতরে অনেক সময় ব্যাথা অনুভুত হয়। সাথে সাথে ব্রেইনের ঝুকি বৃূদ্ধি পেতে থাকে। এবং ব্রেইন কোষগুলো দূর্বল হয়ে পরে। মোবাইল ফোনের সৃষ্ট রেডিয়েশন থেকে শ্রবন শক্তি হ্রাস পাচ্ছে, ও মস্তিস্কের নিউরনের সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি।যার কারনে হতে পারে ক্যান্সার, হার্ট এ্যাটাক ও রক্ত সন্চালন সমস্যাগুলো। রেডিয়েশনের সংস্পর্শ থাকলে মানব শরীরে, তা থেকে কোষ, পরে আস্তে আস্তে মানব শরীরে ছরিয়ে পরে।
মানুষ সক্রানুর উপর মোবাইল রেডিয়েশন প্রয়োগ করলে,দূর্বল,চিকন,হয়ে পরে। এবং মানুষের প্রজনন খমতা হ্রাস পায়। টানা চার ঘন্টা মোবাইল ফোন ব্যাবহার করলে মানুষের শুক্রানূ অর্ধেক হয়ে যায়। আমেরিকা,চীন,ও অষ্টেলিয়ার গবেষক দল এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এবং তাহারা এটাও প্রমান করেছেন চালু অবস্থায় মোবাইল ফোন প্যান্টের পকেটে থাকলে তাতে শুক্রানূ কমে যায়।
একজন মার্কিন গবেষক বলেছেন,মোবাইল ফোন ব্যাবহারে পুরুষের প্রজনন খমতা নষ্ট হয়ে যায়।
মোবাইল ফোন চালু অবস্থায় শতকরা ৪ জন শিশুর মধ্য একজন শিশু স্বাস্থ্য ঝুকিতে পরে। ইন্টারনেট ফোন,কর্ডলেস,ওয়ারলেস, মোবাইল ফোন থেকে এগুলো আসে ।
চালু অবস্থায় মোবাইল ফোন বাচ্চাদের খেলনা হিসাবে না দেওয়াটাই ভাল।
যাদের নিকেল এলার্জি আছে,তাদের খেত্রে চর্মরোগ হবার সম্ভবনা খুব বেশি। গবেষনায় দেখা গেছে, অনেক মোবাইলের বডি ষ্টিলের তৈরী বা বেশির ভাগ মোবাইলই নিকেল দ্বারা তৈরি অথবা মোবাইলের অংশে বিশেষ নিকেলের প্রলেপ থাকে। ক্রমাগত এ ধরনের ফোন থেকে মুখ,কান,ও নাকের পাশ্বস্থ ত্বকে এলার্জি দেখা দিতে পারে। এমন কি এসব জায়গা লাল হয়ে র্যাশ দেখা দিতে পারে। চামড়া পুরু কালো ও খসখসে হয়ে পড়ে।
আপনার হাতে মোবাইল নামক যন্তটি ছোট দেখা গেলেওএর কার্যকরী খমতা এতই বড় তা আমরা সবাই জানি,এক মুহুর্তে আপনার মুখের কথা বিশ্বের শেষ প্রান্তে চলে যায়। তাহলে এর পাওয়ার খমতা নিয়ে কিছু বলার বাকি নেই। মনে রাখবেন এটা বিরাট মারাত্বক একটি যন্ত। তাই এই যন্ত থেকে সতর্কতা অবলম্বন করুন । মনে রাখবেন যারা সাধারন কম্পিউটার চালক তারাও একটি বিশেষ নিয়ম মেনে চলে। এবং জানেন যে ৮ ঘন্টার উপরে কম্পিটারের সামনে থাকলে শরীরের টিস্যু নষ্ট হয়ে যায়।
সাধারণ মানুষ বোঝার সময় হয়না তাই বোঝেনা এই নিয়ম গুলো, যেকোন কিছু ভালো বুঝতে গেলে তার পিছনে সময় দিতে হয়। পরিশ্রম এবং টাকা এই ৩ টি জিনিষ খরচ করতে হয় এবং তারা সাথে সাথে গভীর মনোযোগ সহকারে চিন্তা শক্তির ব্যাবহার ও অত্যান্ত জরুরী। সাধারন মানুষ রেডিয়েশন বুঝবেই বা কি করে।
কিভাবে প্রতিনিয়ত সাবধানতা অবলম্বন করবেনঃ
♦ কানের সাথে চেপে ধরে অধিক সময় ফোনে কথা বলবেন না।
♦ বুক পকেটে চালু মোবাইল না রাখা।
♦ কোমড়ে কিডনীর নিকটে ফোন না রাখা।
♦ প্যান্টের পকেটে চালু অবস্থায় মোবাইল না রাখা।
♦ একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা ফোন কথা না বলা।
♦ চালু মোবাইল ফোন হাতে রাখা বা ব্যাগে রাখা বা মোবাইলের কাভার ব্যাবহার করা।
♦ মোবাইল চালু রেখে মাথার পাশে ঘুমাবেন না ।
♦ ঘুমের আগে মোবাইল বন্ধ রাখা বা তিন চার ফুট দূরে রাখুন।
♦শিশু বাচ্চাদের কাছে চসলু মোবাইল দিয়ে খেলতে না দেওয়া ।
১৯৭৫ সালের পুর্বে যখন জাপান,জার্মান,আমেরিকা, এবং ফ্রান্স সহ সারা বিশ্বের উন্নত রাষ্টের উপরে গবেষনা চালিয়ে দেখা যায়,১৯৭৫ সালের পুর্বে উন্নত দেশগুলোতে হার্ট এট্যাক,কিডনী রোগ এবং ব্রেইন ক্যান্সারজনিত রোগী এতই কম ছিল যে, যার পরিমান কাউন্ট করার মত নয়। কিন্তুু ১৯৭৫ এর পরবর্তি সময়ে যখন মোবাইল ফোন বৃদ্ধি পেল, ঠিক তখন থেকেই এই রোগগুলো চরম আকার ধারণ করলো। ঠিক তখন থেকে এই রোগগুলো চোখে পরার মত দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে। বিশেষকদের গবেষণায় বর্ধিত এই রোগের হারের জন্য মোবাইল রেডিয়েশন ই দায়ী। এবং যারা ব্যাপকভাবে অসাবধানতায় অধিক সময় মোবাইল ব্যাবহার করছে তাদের ঝুকি ব্যায়বহুল ভাবে বেড়েই চলেছে।
যেমনঃ মোবাইল ফোন চালু অবস্থায় বুক পকেটে রাখলে,তা হার্টের উপর প্রভাব ফেলে। এবং এট্যাকের ঝুকি বেড়েে যায়।
আবার যদি ফোন চালু অবস্থায় কোমরে পাশে রাখা যায় তাহলে তার প্রভাব কিডনির উপরে পরে। তাছাড়া অধিক সময় কানের পাশে মোবাইল ধরে কথা বললেে,কানের স্নায়ুতন্তের সমস্যা হয়,ও কান স্তব্ধ হয়ে যায়। ফলে ঝিন ঝিন করে কান,কানের ভিতরে অনেক সময় ব্যাথা অনুভুত হয়। সাথে সাথে ব্রেইনের ঝুকি বৃূদ্ধি পেতে থাকে। এবং ব্রেইন কোষগুলো দূর্বল হয়ে পরে। মোবাইল ফোনের সৃষ্ট রেডিয়েশন থেকে শ্রবন শক্তি হ্রাস পাচ্ছে, ও মস্তিস্কের নিউরনের সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি।যার কারনে হতে পারে ক্যান্সার, হার্ট এ্যাটাক ও রক্ত সন্চালন সমস্যাগুলো। রেডিয়েশনের সংস্পর্শ থাকলে মানব শরীরে, তা থেকে কোষ, পরে আস্তে আস্তে মানব শরীরে ছরিয়ে পরে।
মানুষ সক্রানুর উপর মোবাইল রেডিয়েশন প্রয়োগ করলে,দূর্বল,চিকন,হয়ে পরে। এবং মানুষের প্রজনন খমতা হ্রাস পায়। টানা চার ঘন্টা মোবাইল ফোন ব্যাবহার করলে মানুষের শুক্রানূ অর্ধেক হয়ে যায়। আমেরিকা,চীন,ও অষ্টেলিয়ার গবেষক দল এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। এবং তাহারা এটাও প্রমান করেছেন চালু অবস্থায় মোবাইল ফোন প্যান্টের পকেটে থাকলে তাতে শুক্রানূ কমে যায়।
একজন মার্কিন গবেষক বলেছেন,মোবাইল ফোন ব্যাবহারে পুরুষের প্রজনন খমতা নষ্ট হয়ে যায়।
মোবাইল ফোন চালু অবস্থায় শতকরা ৪ জন শিশুর মধ্য একজন শিশু স্বাস্থ্য ঝুকিতে পরে। ইন্টারনেট ফোন,কর্ডলেস,ওয়ারলেস, মোবাইল ফোন থেকে এগুলো আসে ।
চালু অবস্থায় মোবাইল ফোন বাচ্চাদের খেলনা হিসাবে না দেওয়াটাই ভাল।
যাদের নিকেল এলার্জি আছে,তাদের খেত্রে চর্মরোগ হবার সম্ভবনা খুব বেশি। গবেষনায় দেখা গেছে, অনেক মোবাইলের বডি ষ্টিলের তৈরী বা বেশির ভাগ মোবাইলই নিকেল দ্বারা তৈরি অথবা মোবাইলের অংশে বিশেষ নিকেলের প্রলেপ থাকে। ক্রমাগত এ ধরনের ফোন থেকে মুখ,কান,ও নাকের পাশ্বস্থ ত্বকে এলার্জি দেখা দিতে পারে। এমন কি এসব জায়গা লাল হয়ে র্যাশ দেখা দিতে পারে। চামড়া পুরু কালো ও খসখসে হয়ে পড়ে।
আপনার হাতে মোবাইল নামক যন্তটি ছোট দেখা গেলেওএর কার্যকরী খমতা এতই বড় তা আমরা সবাই জানি,এক মুহুর্তে আপনার মুখের কথা বিশ্বের শেষ প্রান্তে চলে যায়। তাহলে এর পাওয়ার খমতা নিয়ে কিছু বলার বাকি নেই। মনে রাখবেন এটা বিরাট মারাত্বক একটি যন্ত। তাই এই যন্ত থেকে সতর্কতা অবলম্বন করুন । মনে রাখবেন যারা সাধারন কম্পিউটার চালক তারাও একটি বিশেষ নিয়ম মেনে চলে। এবং জানেন যে ৮ ঘন্টার উপরে কম্পিটারের সামনে থাকলে শরীরের টিস্যু নষ্ট হয়ে যায়।
সাধারণ মানুষ বোঝার সময় হয়না তাই বোঝেনা এই নিয়ম গুলো, যেকোন কিছু ভালো বুঝতে গেলে তার পিছনে সময় দিতে হয়। পরিশ্রম এবং টাকা এই ৩ টি জিনিষ খরচ করতে হয় এবং তারা সাথে সাথে গভীর মনোযোগ সহকারে চিন্তা শক্তির ব্যাবহার ও অত্যান্ত জরুরী। সাধারন মানুষ রেডিয়েশন বুঝবেই বা কি করে।
কিভাবে প্রতিনিয়ত সাবধানতা অবলম্বন করবেনঃ
♦ কানের সাথে চেপে ধরে অধিক সময় ফোনে কথা বলবেন না।
♦ বুক পকেটে চালু মোবাইল না রাখা।
♦ কোমড়ে কিডনীর নিকটে ফোন না রাখা।
♦ প্যান্টের পকেটে চালু অবস্থায় মোবাইল না রাখা।
♦ একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা ফোন কথা না বলা।
♦ চালু মোবাইল ফোন হাতে রাখা বা ব্যাগে রাখা বা মোবাইলের কাভার ব্যাবহার করা।
♦ মোবাইল চালু রেখে মাথার পাশে ঘুমাবেন না ।
♦ ঘুমের আগে মোবাইল বন্ধ রাখা বা তিন চার ফুট দূরে রাখুন।
♦শিশু বাচ্চাদের কাছে চসলু মোবাইল দিয়ে খেলতে না দেওয়া ।
মন্তব্যসমূহ